চীনের নদীর জলপ্রবাহের একটা অলিখিত নিয়ন্ত্রণ তৈরি করবে। চীন যেহেতু কোনরকম অন্তর্জাতিক জলজ্যক্তির অংশ নয় সে তো তাদের সীমানায় উৎপত্তি হওয়া নদীকে যেমন খুশি ব্যবহার করার স্বপ্ন দেখছে তারা এতে বাধা দেওয়ার তাদের কেউ নেই।
নেহেরুর স্লোগান ছিল হিন্দি চিনি ভাই ভাই নেহেরুর তোকে জিন অনেক আগেই খারিজ করে দিয়েছে, ভারত যতই চিনের সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করুক না কেনত তই এই ব্যাপারটাকে তিক্ত করে তুলেছে লাল ফৌজের দেশ। এমন একটি তথ্য প্রকাশ হতেই মাথায় হাত সকলের। চীন তিব্বতের বহ্মপুত্রের ওপর তারা তৈরি করতে চলেছে বিশ্বের বৃহত্তম নদী বাঁধ প্রকল্প। জানিয়ে চিন্তায় নয়া দিল্লি মুখ্যমন্ত্রী প্রেমাখান্ড তো বলেই ফেললেন এই বিশাল বাঁধ জলবায় পরিণত হবে ভবিষ্যতে।
এর মধ্যে চীনের কি উদ্দেশ্য রয়েছে তা বোঝার আগেই আমাদের বুঝতে হবে ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ কৈলাসের মানব সরবারে অবস্থিত তিব্বতের অংশ সেখান থেকেই উৎপত্তি হয়েছে বহ্মপুত্র নদের। এই নদী চীনের সীমানা পেরিয়ে অরুণাচল প্রদেশ হয়ে ভারতে ঢুকেছে নাম পড়েছে সিপিএম তারপর আসামে ঢুকতেই তিব্বত থেকে আসা নাম হয়েছে বহ্মপুত্র। এরপরে তা সরাসরি মেঘালয় শুয়ে পৌঁছে গিয়েছে বাংলাদেশ। সবশেষে মিলেছে বঙ্গোপসাগরে এবার এই ব্রহ্মপুত্রের প্রকৃতির গতিপথে বাদ হয়ে দাঁড়িয়েছেন চীন। চীনের বেজিং থেকে এই প্রজেক্ট এর নাম দেয়া হয়েছে মেয়েডার হাইড্রো প্রজেক্ট। ২০২৪ সালে চীনের বেজিং থেকে ১২ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করে এই প্রকল্পের অনুমতি দেন। এইবার তৈরি হয়ে গেলে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি হতে চলেছে সেখানে মোট ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি হবে সম্পূর্ণ লাভ হবে বেজিংয়ের এই প্রকল্পটির উৎপন্ন করার পর।
এই প্রকল্পে ভারতের সমস্যাঃ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির মধ্যে ৪১ শতাংশ অবদান রয়েছে বহ্মপুত্র নদের দেশের উত্তর পূর্বে অবস্থিত 15 টি বিদ্যুৎ প্রকল্পের রয়েছে বহ্মপুত্র নদের মধ্যে এবার এই নদীর ওপর যদি বাদ দেওয়া হয় তবে ভারতের এই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির ওপর বিশেষ প্রভাব পড়বে এবং বাতি জলা বন্ধ হতে পারে বেশ কিছু শহর গুলিতে। শুধু মানুষ এই নয় বহু বন্যপ্রাণী ও নির্ভর রয়েছে এই বহ্মপুত্র নদের ওপর। বহুমূত্র উপত্যকা যে আসামী অবস্থিত সেখানে বহু ন্যাশনাল পার্ক জাতীয় উদ্যানগুলিতে বন্যপ্রাণীর নির্ভর করছে এই নদের জলের ওপর।